২০৩০ সালে মোবাইল ফোন আর থাকছে না।

২০৩০ সালে মোবাইল ফোন কি আর থাকছে না

ইন্টারনেটের রমরমা যত বাড়ছে সেই সাথে বাড়ছে মোবাইলের ব্যবহার। ২০৩০ সালের মধ্য  মোবাইলের যুগ শেষ হয়ে যাবে । এখন তো মানুষ এক মিনিটও চলতে পারে না স্মার্টফোন ছাড়া ।ছোট্ট এই স্মার্টফোনের মধ্যেও রয়েছে তার সমস্ত কাঙ্খিত পেশাগত সমস্ত তথ্য আর এই মোবাইল যে মানুষের জীবনের অপরিহার্য বস্তু হয়ে উঠেছে তা বলাই বাহুল্য।



 মোবাইল ফোনের ভবিষ্যতকে অনিশ্চয়তার  ফেলে দিয়েছে

 এখন প্রতিটা মোবাইলের বিভিন্ন ধরনের স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য আছে মোবাইল কোম্পানি যখন মোবাইল তৈরি করে তখন প্রতিবারই একটি নতুন বৈশিষ্ট্য দিয়ে গ্রাহকদের সামনে নিয়ে আসে গ্রাহকদের আকৃষ্ট করার জন্য এইরকম এক অবস্থা থেকে আমরা আপনাকে বলি যে স্মার্টফোন যুগ শেষ হতে চলেছে আপনি আমাদের কথা বিশ্বাস করবেন কথাটা হয়তো অনেকের কাছে অবিশ্বাস্য এবং হাস্যকর মনে হবে। অবশ্য হওয়াটাই স্বাভাবিক বিশ্বাসের এই সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে মাইক্রোসফট এর প্রতিষ্ঠাতা বিল গেট এমন কিছু তথ্য প্রকাশ করেছেন যে, যা অবাক করার মত।

স্মার্টফোন  সত্যি কি শেষ হয়ে যাবে

 মোবাইল ফোনের ভবিষ্যতকে অনিশ্চয়তার মধ্য ফেলে দিয়েছে স্মার্ট ফোন কি সত্যি  শেষ হয়ে যাবে? আজকে আধুনিক যুগে প্রযুক্তি খুবই দ্রুত গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে এখন মানুষ কিপ্যাড ছেড়ে আমরা পৌঁছে গেছি টাচপ্যাডের দিকে।এরকম এক অবস্থার মধ্য মাইক্রো মাইক্রোসফটের প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটস অবাক করে দিয়েছেন। তিনি দাবি ,করে বসেছেন যে স্মার্টফোনের জায়গা নিতে পারে ইলেকট্রিক ট্যাটু বা সংক্ষেপে ই ট্যাটু । 

ই- ট্যাটু কি

ই ট্যাটু হল ইলেকট্রিক ট্যাটু ডিজিটাল ট্যাটু নামেও পরিচিত। যা স্যাতঁস্যাতেঁ ত্বকে প্রয়োগ করা হয় সেখানে সেগুলি কয়েকদিন থাকে যতক্ষণ না একজন ব্যক্তি ঘষে ফেলে দেয় ,অনেকটা বাচ্চাদের মতো অস্থায়ী ট্যাটু। বাচ্চাদের ট্যাটু গুলি সম্পূর্ণরূপে প্রসাধনী, তবে মেডিকেল ট্যাটুগুলি রক্তচাপ হার্ট রেট হাইড্রেশন এবং রক্তের শর্করার মাত্রার মতো গুরুত্বপূর্ণ বায়ো মার্কার গুলিকে ট্র্যাক করতে পারে। এই ট্যাটুগুলি আল্ট্রাথিন সার্কিট একটি তরল ধাতু্র খাদ ব্যবহার করে তৈরি করা হয়েছে। যেহেতু তার ইলেকট্রিক ফিজিওলজিক্যাল প্রক্রিয়ার মাধ্যমে শক্তি পেতে পারে তাই তারা ব্যাটারি ছাড়াই চলতে পারে। এই ইলেকট্রিক ট্যাটু গুলি ''CHAOTIC MOON'' নামে একটি প্রতিষ্ঠান চালু করেছেন যা এক ধরনের জৈব প্রযুক্তির উপর ভিত্তি করে  তৈরি করে ।এই ইলেকট্রিক ট্যাটুর কারণে বাজার থেকে মোবাইল  ফোন বা স্মার্টফোন হারিয়ে যেতে পারে।

ই- ট্যাটুর কাজ 

ই ট্যাটুর কাজ হল ট্যাটুগুলি  মানব দেহের সম্পর্কিত তথ্য হোক সংগ্রহ করা হয়। যার কারণে এগুলি বর্তমানে খেলাধুলা এবং চিকিৎসা সংক্রান্ত বিষয়ে ব্যবহৃত হয় ।বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষা নিরীক্ষায় করেছে যা ভবিষ্যতে স্মার্টফোনের জায়গা নিতে পারে। প্রতিবেদন অনুসারে পরিবাহী কালীর মত নমনীয় বৈদ্যুতিক উপাদান গুলি একটি ই ট্যাটু তৈরি করতে ব্যবহার করা যেতে পারে, যা একজন খেলোয়াড় ব্যক্তি সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ ডেটা সংগ্রহ করতে পারে । দক্ষিণ কোরিয়ায় স্বাস্থ্য পর্যবেক্ষণের হাতিয়ার হিসাবে ই ট্যাটু গত ১০ বছরে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে এবং দক্ষিণ কোরিয়াতে তারা শীঘ্রই পর্যবেক্ষণের জন্য নতুন হাতিয়ার হয়ে উঠতে পারে ই ট্যাটু যা মানুষের গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণগুলিকে ট্র্যাক করতে পারে। এমনকি সম্ভাব্য স্বাস্থ্য সমস্যার ক্ষেত্রে সতর্ক বার্তা।

 নোকিয়া কোম্পানি সি ই ও এর বিবৃতি

 নোকিয়া কোম্পানি সি ই ও এর বিবৃতি নোকিয়া কোম্পানির সিইও পেন্টাগুন্ড মার্ক ও ঘোষণা দিয়েছেন ৬-জি প্রযুক্তি ২০৩০ সাল নাগাদ শুরু হবে। ফোনের অদৃশ্য হওয়ার বিষয়ে একটি বড় বিবৃতি দিয়েছেন তার মতে প্রযুক্তি ২০৩০ সাল নাগাদ শুরু হবে এবং এই সময়ে স্মার্টফোন তার সাধারণ যে ইন্টারফেস সেটা আর থাকবে না। তিনি বলেন মোবাইল ফোনের জায়গায় স্মার্ট চশমা বা অন্য কোন ধরনের পণ্য ব্যবহার করা হবে । বিশেষজ্ঞদের মতে এই বিষয়টি আমাদের জীবনকে আবার পুরোপুরি বদলে দিয়ে দেওয়ার কাজ করবে।

প্রিয় পাঠক  আপনার যদি কোনো প্রশ্ন থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করবেন। আমরা আপনার প্রশ্নের উত্তর দেয়ার চেষ্টা করবো। এছাড়াও আপনি আরোও কি বিষয়ে জানতে চান তা লিখেও কমেন্ট করতে পারেন ৷

পাঠক আমরা "চাকরি নিন" সাইটের মাধ্যমে সরকারি-বেসরকারি ও অন্যান্য প্রকাশিত চাকরির নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি সংগ্রহ করে প্রকাশ করে থাকি। নিয়মিত সকল ধরনের চাকরির নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি আপডেট গুরুত্বপূর্ণ বিষয় জানতে দেখতে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন।








এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url