অতিপুষ্টির কারণে কি কি রোগ হয়

 অতিপুষ্টির কারণে কি কি রোগ হয়? আমরা অনেকেই জানিনা। আমাদের শরীরের জন্য পুষ্টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু অতিপুষ্টি শরীরের জন্য ক্ষতির কারণ। তাই আমাদের সকলকে অতিপুষ্টির কারণে কি কি রোগ হয়? এ সম্পর্কে জেনে নিতে হবে। এই আর্টিকেলে অতিপুষ্টির কারণে কি কি রোগ হয়? বিষয়টি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।

তাহলে চলুন দেরি না করে ঝটপট অতিপুষ্টির কারণে কি কি রোগ হয়? বিষয়টি সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক। উক্ত বিষয়টি জানতে হলে আপনাকে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।

সূচিপত্রঃ অতিপুষ্টির কারণে কি কি রোগ হয়

অতিপুষ্টির কি

আমরা জানি যে বেঁচে থাকার জন্য আমাদের প্রতিটি প্রাণীকেই খাদ্য গ্রহণ করতে হয়। এখানে প্রতিটি প্রাণীর চালিকাশক্তি হিসেবে পুষ্টি কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। প্রতিটি প্রাণীর খাদ্য গ্রহণ করা ছাড়া জীবন প্রায় অচল বললেই চলে। আমরা অনেকেই অতিপুষ্টির কি? এ বিষয়টি সম্পর্কে জানিনা। তাই সকল ধরনের খাবার খেয়ে ফেলি কিন্তু সব ধরনের খাদ্য আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য সঠিক নয়।

আরো পড়ুনঃ ব্লাড ক্যান্সার হলে কি হয় - ১০ টি ব্লাড ক্যান্সার থেকে মুক্তির উপায়

আমরা জানি যে আমাদের শরীরের যে পুষ্টির চাহিদা রয়েছে তা পূরণ করার জন্য খাদ্য অপরিহার্য। আমাদের জন্য উপকারী খাদ্য সেটি যেটি আমাদের শরীরকে পুষ্টি উপাদান দিয়ে থাকে অর্থাৎ আমাদের শরীরের পুষ্টির চাহিদা পূরণ করে। সাধারণত এই সকল খাদ্যকে সুষম খাদ্য বলা হয়। এই আর্টিকেল আমরা অতিপুষ্টির কারণে কি কি রোগ হয় এবং অতিপুষ্টির কি? এ বিষয়গুলো জানব।

আমাদের সুস্থ এবং সকল ভাবে বেঁচে থাকার জন্য গুরুত্বপূর্ণ হলো সুষম খাদ্য। এর অন্যতম কারণ হলো সুষম খাদ্য গ্রহণ করার ফলে মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। সুষম খাদ্যের মধ্যে পুষ্টির ছয়টি উপাদান বিদ্যমান থাকে। এই উপাদানগুলো হলোঃ

  • কার্বোহাইড্রেট
  • শর্করা
  • প্রোটিন
  • আমিষ
  • ফ্যাট ভিটামিন
  • খনিজ লবণ ও পানি

অতি পুষ্টি বলতে আমরা বুঝে থাকি খাবারের সাথে অতিরিক্ত পরিমাণে পুষ্টি গ্রহণ করা। যখন কোন ব্যক্তি সুস্থ সবল ভাবে বেঁচে থাকার জন্য যে পরিমাণ পুষ্টি উপাদান প্রয়োজন তার থেকে যেকোনো একটি পুষ্টি উপাদান অতিরিক্ত গ্রহণ করে সাধারণত তখন আমরা এটিকে অতিপুষ্টি বলে থাকি। অপুষ্টি মানে অপরিহার্য পুষ্টির অপর্যাপ্ত প্রধানকে বোঝায়। আশা করি অতিপুষ্টির কি? বিষয়টি সম্পর্কে ধারণা পেয়েছেন।

অতিপুষ্টির কারণ কি

আমরা যখন আমাদের স্বাভাবিকের চাইতে অতিরিক্ত পুষ্টি গ্রহণ করি সাধারণত তখন তাকে অতিপুষ্টি বলা হয়। আমরা সকলেই এ বিষয়টির প্রতি অবগত রয়েছে যে আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখার জন্য এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করার জন্য সঠিকভাবে পুষ্টি গ্রহণ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু অনেক সময় শরীরে স্বাভাবিকের চাইতে অতিরিক্ত পুষ্টি হয়ে যায় যার ফলে বিভিন্ন সমস্যা দেখা যায়। এখন আমরা অতিপুষ্টির কারণ কি? সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানব।

খাবার এর মধ্যে অতিরিক্ত পুষ্টি রয়েছে সাধারণত সেই খাবারগুলো গ্রহণ করার ফলে এ সমস্যাটি হয়ে থাকে। হজম সংক্রান্ত সমস্যা এর কারণে এ সমস্যাটি হয়ে থাকে। এ সমস্যার কারণে এটি আপনার মেজাজ খিটখিটে করে দিতে পারে এবং শরীরের বিভিন্ন রকম সমস্যা করতে পারে। ক্রোনস ডিজিজ বা আলসারেটিভ কোলাইটিসের এর কারণে খাদ্য হজম হওয়ার মতো সমস্যাগুলো দেখা যায়।

কেউ যদি অতিরিক্ত পরিমাণে মদ্যপান অথবা ধূমপান করে সাধারণত তার এই সমস্যাটি হতে পারে। তবে আপনাদের বলে রাখি এ রোগের মূল কারণ হচ্ছে অতিরিক্ত পরিমাণে পুষ্টি গ্রহণ। তাই আপনি যদি এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই অতিরিক্ত পুষ্টি যুক্ত খাবার পরিত্যাগ করতে হবে। আশা করি অতিপুষ্টির কারণ কি? সে সম্পর্কে কিছুটা হলেও ধারণা পেয়েছেন।

অতিপুষ্টির কারণে কি কি রোগ হয়

আমাদের শরীরে যদি অতিরিক্ত পুষ্টি হয়ে যায় তাহলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। অতিপুষ্টির কারণে কি কি রোগ হয়? সে সম্পর্কে অবশ্যই আমাদেরকে জেনে রাখা উচিত। আমাদের সুস্থভাবে বেঁচে থাকার জন্য পুষ্টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু এই পুষ্টি যদি অত্যাধিক পরিমাণে বেড়ে যায় তাহলে বিভিন্ন ধরনের রোগ হয়ে থাকে। অতিপুষ্টির কারণে কি কি রোগ হয়? তা জেনে নেওয়া যাক।

  • উচ্চ রক্তচাপ
  • অত্যাধিক ওজন বৃদ্ধি
  • কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি
  • ডায়াবেটিস বৃদ্ধি
  • হৃদরোগের সমস্যা
  • ত্বকের সমস্যা
  • একটুতে ক্লান্তি
  • জয়েন্ট এ সমস্যা

উচ্চ রক্তচাপ - যারা অতিরিক্ত চিন্তা করে থাকে সাধারণত তাদের ক্ষেত্রে উচ্চ রক্তচাপ বেশি দেখা যায়। এছাড়া অতিরিক্ত পুষ্টি গ্রহণ করার ফলে উচ্চ রক্তচাপ হতে পারে। অতিরিক্ত সোডিয়ামযুক্ত খাবার যেমন প্রক্রিয়াজাত ও পাসপোর্ট পানির ভারসাম্য বজায় রাখতে পারে এবং রক্তচাপের মাত্রা বাড়িয়ে দিয়ে থাকে।

অত্যাধিক ওজন বৃদ্ধি - অতিরিক্ত পুষ্টি শরীরে বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে আমাদের ওজন অত্যাধিক পরিমাণে বৃদ্ধি পায়। অতিপুষ্টির প্রাথমিক শারীরিক লক্ষণ গুলোর মধ্যে একটি হলো ওজন বৃদ্ধি। আমাদের শরীরে যদি ওজন বৃদ্ধি পায় সাধারণত এটি হল অতিরিক্ত পুষ্টি বৃদ্ধি পাওয়ার ফল।

কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি - আমাদের শরীরে অতিরিক্ত পুষ্টি গ্রহণ করার ফলে রক্তের কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। সাধারণত পুষ্টি আমাদের শরীরে কোলেস্টেরল এর মাত্রা বৃদ্ধি করতে কাজ করে থাকে। যেগুলোর মধ্যে প্রায় খারাপ কোলেস্টেরল থাকে।

আরো পড়ুনঃ টিউমার ভালো করার ৯ টি উপায়

ডায়াবেটিস বৃদ্ধি - ডায়াবেটিস হলো একটি মরণব্যাধি রোগ। শরীরে যখন অত্যাধিক পরিমাণে পুষ্টি বৃদ্ধি পায় সাধারণত তখন ডায়াবেটিস বেড়ে যেতে থাকে। সাধারণত টাইপ ২ ডায়াবেটিস এর বিকাশ ঘটতে থাকে। সাধারণত অত্যাধিক ক্যালরি গ্রহণ এর অন্যতম কারণ।

হৃদরোগের সমস্যা - অতিরিক্ত পরিমাণে পুষ্টি গ্রহণ সাধারণত হৃদরোগের কারণ হতে পারে। অত্যাধিক পুষ্টি হৃদরোগের বিকাশে ভূমিকা রাখে। এছাড়া শরীরে যদি অতিরিক্ত পরিমাণে পুষ্টি বৃদ্ধি পায় তখন হার্ট অ্যাটাক হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।

ত্বকের সমস্যা - অতিরিক্ত পরিমাণে পুষ্টি ত্বকের সমস্যার অন্যতম একটি কারণ। আমরা সাধারণত আমাদের ত্বক সুন্দর রাখার জন্য বিভিন্ন ধরনের পথ অবলম্বন করি। কিন্তু শরীরে যদি পুষ্টির পরিমাণ বৃদ্ধি পায় তাহলে আমাদের ত্বকের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা যায়।

একটুতে ক্লান্তি - অত্যাধিক পুষ্টি বিশেষ করে যখন প্রয়োজনের চাইতে শরীরে পুষ্টি বৃদ্ধি পায় তখন ক্লান্তি বেড়ে যায়। এর ফলে একটু কাজ করার কারণে আমাদের শরীর ক্লান্ত হয়ে পড়ে। সাধারণত শরীরে যদি অতিপুষ্টির দেখা দেয় তাহলে এ ধরনের সমস্যাটি প্রকাশ পায়।

জয়েন্ট এ সমস্যা - অত্যাধিক পুষ্টির কারণে অতিরিক্ত ওজন বৃদ্ধি পায় যার ফলে আমাদের শরীরের জয়েন্ট গুলোতে অতিরিক্ত চাপ পড়ে তাই ব্যথা করে। অতিরিক্ত ওজন গুলোতে পরিধান ও সিরিয়া যেতে পারে যার ফলে ব্যথা ও প্রবাহ গতিশীলতা হ্রাস পায়।

অপুষ্টি খাবার কি কি?

অপুষ্টি খাবার কি কি? অনেকেই প্রশ্ন করে থাকে। পুষ্টি আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। সাধারণত আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি সহ বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সমাধান করে থাকে এই পুষ্টি। তাই আমাদের সকলের উচিত অপুষ্টি খাবার কি কি? এ সম্পর্কে জেনে নেওয়া।

এ সমস্যার জন্য আপনি মৌসুমভিত্তিক যে সকল ফল এবং সবজি পাওয়া যায় সেগুলো খেতে পারেন। খাদ্য তালিকায় ফল এবং শাকসবজি রাখার চেষ্টা করতে হবে। দুধ ও দুগ্ধজাত পণ্য যেমন ক্ষীর, পায়েস বা দুধের তৈরি সেমাই অপুষ্টি খাবার। এছাড়া ভাত, রুটি, আলু অর্থাৎ শর্করা জাতীয় খাবার খাওয়া যেতে পারে। যারা এই সমস্যায় ভোগে সাধারণত তাদের ডিম, মাছ, মসুর ডালের মতো প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খাওয়ানো যেতে পারে।

এছাড়া প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করাতে হবে। চেষ্টা করতে হবে প্রতিদিন দেড় লিটারের বেশি পানি পান করার। এছাড়া খাদ্য তালিকায় তেল, চর্বি ও বাদাম জাতীয় খাবার রাখার চেষ্টা করতে হবে। আপনি যদি অপুষ্টি জনিত সমস্যা দূর করতে চান তাহলে এই খাবারগুলো গ্রহণ করতে পারেন।

অপুষ্টি ও অতিপুষ্টির পার্থক্য

উপরের আলোচনায় অতিপুষ্টির কারণে কি কি রোগ হয়? এ বিষয়গুলো সম্পর্কে জেনেছি। অপুষ্টি ও অতিপুষ্টির পার্থক্য করা অপরিহার্য। অপুষ্টি ও অতিপুষ্টির পার্থক্য জেনে নেওয়া যাক। অতিপুষ্টির বলতে খাবারের সাথে অত্যধিক পুষ্টি জাতীয় খাবার গ্রহণ করাকে বুঝায় বিশেষ করে ক্যালোরি যা শক্তি তৈরি করে এবং ব্যয়ের মধ্যে ভারসাম্যহীনতার দিকে পরিচালিত করে।

অপুষ্টি বলতে সঠিক পুষ্টির অভাবকে বোঝায় যা অপর্যাপ্ত পুষ্টিকর খাদ্যের অভাবের কারণে হয়ে থাকে। এটি কে আপনি অপুষ্টি হিসাবে প্রকাশ করতে পারেন। আপনার শরীর পর্যাপ্ত পুষ্টি না পায়, বা শরীরে মাইক্রোনিউট্রিয়েন্টের ঘাটতি থাকে। জেনে রাখা ভালো অপুষ্টি হলো এমন একটা অবস্থা যেখানে আপনার শিশু তার শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ প্রত্যঙ্গগুলোর বিকাশে সহায়ক ভিটামিন এবং মিনারেল সমৃদ্ধ।

পুষ্টি ও অপুষ্টির পার্থক্য

পুষ্টি ও অপুষ্টির পার্থক্য সম্পর্কে এখন আমরা আলোচনা করব। আমরা জানি যে আমাদের শরীরের জন্য পুষ্টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান। শরীরকে সুস্থ রাখার জন্য এবং শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করার জন্য পুষ্টি অপরিহার্য হিসেবে বিবেচনা করা হয়। আমরা ইতিমধ্যেই অনেকগুলো বিষয় সম্পর্কে জেনেছি এখন পুষ্টি ও অপুষ্টির পার্থক্য চলুন জেনে নেওয়া যাক।

পুষ্টি হল জীবের একটি শরীর বৃত্তীয় প্রক্রিয়া এবং খুবই গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। পুষ্টিকে এমন একটি প্রক্রিয়া বলা যেতে পারে যার মাধ্যমে জীব খাদ্য গ্রহণ করে, গ্রহণ করা খাদ্য হজম করে, শোষণ করে, পরিবহন করে। খাদ্য উপাদানগুলো দেহের সকল অঙ্গের ক্ষয়প্রাপ্ত কোষের পুনর্গঠন ও দেহের বৃদ্ধি জন্য নতুন কোষ গঠন করে।

আরো পড়ুনঃ প্রেসার লো হলে করণীয় ১৫ টি কাজ - প্রেসার লো এর ১৬ লক্ষণ

জীব যে প্রক্রিয়ায় খাদ্যবস্তু খাওয়ার পরে সেগুলোকে পরিপাক করে এবং জটিল খাদ্য উপাদানগুলো ভেঙে সরল উপাদানে পরিণত করে ও দেহে শোষিত হয় তাকেই পুষ্টি বলে। পুষ্টিকে আমাদের শরীরের প্রয়োজনীয় শক্তির সরবরাহকারী হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এটি সঠিক এবং সুষম পরিমাণে খাদ্য সামগ্রী সরবরাহ যা সন্তুষ্টিগত পুষ্টি তৈরি করে।

আমাদের শেষ কথাঃ অতিপুষ্টির কারণে কি কি রোগ হয়

প্রিয় পাঠকগণ আজকের এই আর্টিকেলে অতিপুষ্টির কি? অতিপুষ্টির কারণ কি? অতিপুষ্টির কারণে কি কি রোগ হয়? অপুষ্টি খাবার কি কি? অপুষ্টি ও অতিপুষ্টির পার্থক্য, পুষ্টি ও অপুষ্টির পার্থক্য সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আশা করি আপনারা উক্ত বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। যেহেতু বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ তাই সকলের জেনে রাখা উচিত।

আবার দেখা হবে নতুন কোন আর্টিকেলে অবশ্যই সে পর্যন্ত আমাদের সঙ্গে থাকুন। এ ধরনের গুরুত্বপূর্ণ এবং তথ্যমূলক আর্টিকেল নিয়মিত পড়তে আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করতে থাকুন। আপনার এবং আপনার পরিবারের সুস্থতা কামনা করে শেষ করছি। ২০৭৯১

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url